১.গোলাপ গুড়া:
গোলাপ পাপড়িতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-সেপ্টিক উপাদান থাকে।শরীর, মন ও ত্বকের উপর ইতিবাচক প্রভাব আছে প্রাচীনকাল থেকেই।
উপকারিতা :
১.ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে।
২.বলিরেখা দূর করে।
৩.বয়সের ছাপ দূর করে।
৪.ব্রণ ও গভীর ক্লিনিজিং এ টোনার হিসেবে কাজ করে।
ব্যবহার বিধি: পরিমান মত পাউডার নিয়ে হাল্কা পানি দিয়ে পেষ্ট করে মুখে ব্যবহার করবেন।এবং পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া যাবে।
২.লাল চন্দন:
প্রাচীন কাল থেকে রুপচর্চায় চন্দন স্থান করে নিয়েছে। লাল চন্দন ত্বকের যত্নে নিজেই তার উদাহরণ।
উপকারিতা:
১.কালো দাগ দূর করে।
২.রোদে পড়া দাগ দূর করে।
৩.ব্লাহেড ও ব্রণ অপসারণ করে এছাড়াও লাল চন্দন ত্বককে নরম ও মসৃণ করে ফর্সা করে চোখে পড়ার মতো।
ব্যবহার বিধি: পরিমান মত পাউডার নিয়ে হাল্কা পানি দিয়ে পেষ্ট করে মুখে ব্যবহার করবেন।
৩.কস্তরি হলুদগুড়া:
প্রাচীন আয়ুর্বেদ রূপচর্চায় ব্যবহৃত খুবই জনপ্রিয় উপাদান কস্তরি হলুদ।
উপকারিতা :
১. ত্বকের বলিরেখা দূর করে।
২.তারুণ্য ফিরিয়ে আনে।
৩.ব্রণ দূর করে।
৪.তৈলাক্ত ভাব কমায়।
৫.চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে এছাড়াও এটি ত্বক ফর্সা করে চোখে পড়ার মতো।
ব্যবহার বিধি: পরিমান মত পাউডার নিয়ে হাল্কা পানি দিয়ে পেষ্ট করে মুখে ব্যবহার করবেন।
৪.মুলতানি মাটি:
প্রাচীনকাল থেকেই ত্বকের সৌন্দর্যের প্রাকৃতিক ট্রিটিমেন্ট হিসেবে এটি অত্যান্ত কার্যকরি।
উপকারিতা:
১.ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নেয়।
২.ব্রণের দাগ দূর করে।
৩.ধীরে ধীরে ত্বক উজ্জ্বল করে।
৪.ত্বক ভিতর থেকে পরিষ্কার করে।
ব্যবহার বিধি: পরিমান মত পাউডার নিয়ে হাল্কা পানি দিয়ে পেষ্ট করে মুখে ব্যবহার করবেন।
উপরোক্ত কম্পিলিট প্যাকেজ নিয়মিত ব্যাবহারে ত্বককে করুন প্রাকৃতি উপায়ে আরও সুন্দর আরও মসৃন।